কুমারখালী উপজেলা ও পৌর বিএনপির উদ্যোগে দ্রব্যমূল্যের উর্ধ্বগতি ও সর্বগ্রাসী দূর্নীতির প্রতিবাদে কেন্দ্র ঘোষিত “প্রতীকী অনশন ” কর্মসূচি পালন করা হয়। গতকাল কুমারখালী উপজেলা বিএনপির অস্থায়ী কার্যালয়ে বিকাল তিনটা থেকে সন্ধ্যা সাতটা পর্যন্ত এ প্রতীকী অনশন পালন করা হয়। অনশন কর্মসূচিতে কুমারখালী উপজেলা বিএনপির সদস্য সচিব এ্যাডঃ শাতিল মাহমুদ, যুগ্ন আহবায়ক ওহিদুল ইসলাম সাবু, যুগ্ন আহবায়ক আমিরুল ইসলাম, ফেরদৌস খোন্দকার পরাগ, পৌর বিএনপির যুগ্ন আহবায়ক ও কুমারখালী উপজেলা তাঁতি দলের সভাপতি আনিছুর রহমান বিশ্বাস লালু, যুগ্ম আহ্বায়ক ও কুমারখালী উপজেলা তাঁতি দলের সাধারণ সম্পাদক রবিউল ইসলাম, কুমারখালী উপজেলা বিএনপির অন্যতম সদস্য ও কুমারখালী উপজেলা মউস্যজীবী দলের সভাপতি ঝন্টু বিশ্বাস, পৌর বিএনপির যুগ্ন আহবায়ক রফিকুল ইসলাম মোল্লা,পৌর তাঁতি দলের সাধারণ সম্পাদক রাশেদ মল্লিক, সাংগঠনিক সম্পাদক আল রায়হান ফেরদৌস,পৌর বিএনপির সদস্য রাজু আহমেদ, জামাল উদ্দিন, মিজানুর রহমান মিজান, আসলাম সেখ জগন্নাথপুর ইউনিয়ন বিএনপি র সাবেক সভাপতি এএইচ এম কামরুজ্জামান খান, সাবেক সাধারণ সম্পাদক ডাঃ শরিফুল ইসলাম, আবু মুছা, সদকী ইউনিয়ন যুবদলের আহবায়ক হুমায়ন কবীর মিটুল, জগন্নাথপুর ইউনিয়ন যুবদলের সিনিয়র যুগ্ন আহবায়ক আহমেদ ইমতিয়াজ, পৌর ছাত্র নেতা সালাউদ্দিন আহমেদ নিরাশ, বিএনপি নেতা হিরন সেখ, মুন্না সেখ, আলমগীর হোসেন, হাসান সেখ, তরিকুল ইসলাম, জালাল উদ্দিন, ইছাহক প্রমুখ নের্তৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। কুষ্টিয়া জেলা বিএনপির সহ আইন বিষয়ক সম্পাদক ও কুমারখালী উপজেলা বিএনপির সদস্য সচিব এ্যাডঃ শাতিল মাহমুদ কুমারখালী উপজেলা তাঁতি দলের সভাপতি আনিছুর রহমান বিশ্বাস লালুকে পানি পান করিয়ে প্রতীকী অনশন ভঙ্গ করান। এ সময় মুঠোফোনে দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা, কুষ্টিয়া জেলা বিএনপির সভাপতি, সাবেক সংসদ সদস্য বীরমুক্তিযোদ্ধা সৈয়দ মেহেদী আহমেদ রুমী অনশন রত নের্তৃবৃন্দের উদ্দেশ্যে বলেন– ” প্রতীকী অনশন সরকারের প্রতি রেড সিগনাল মাত্র। এতেও যদি সরকারের বোধদয় না হয়, তবে খুব শীঘ্রই গণতন্ত্রের মাতা বেগম খালেদা জিয়া ও তারুণ্যের প্রতিক তারেক রহমানের নের্তৃত্বে অল আউট মুভমেন্টের মাধ্যমে গণতন্ত্রের হত্যাকারী স্বৈরাচারী এ সরকারের পতন ঘটানো হবে।”