কুষ্টিয়ার কুমারখালী অগ্রণী ব্যাংক শাখা ব্যবস্থাপকের বিরুদ্ধে বিস্তর অভিযোগ উঠেছে। সূত্রে জানা যায়,উপজেলার সদকী ইউনিয়নের হুদা গ্রামের ঋণ গ্রহীতা আপিল শেখ,নাজিমুদ্দিন, আইজুদ্দিন,মাসুদ শেখ,আব্দুর রাজ্জাক,সুকচাদ ও তোফাজ্জেল এই প্রতিনিধিকে জানান,কুমারখালী অগ্রণী ব্যাংক থেকে ঋণ নেওয়া টাকা পরিশোধ করলে,ঋণ পরিশোধের রিসিভ কপি দিচ্ছে না। এর ফলে ঋণ গ্রহীতারা সুদের টাকা বেশি নিচ্ছে কিনা বুঝতে পারছেনা। তবে তাদের হিসাব মতো গড়ে এক হাজার টাকা করে বেশি নিচ্ছে। শুধু তাই না,নতুন ঋণ গ্রহীতাদের দিতে হচ্ছে তদন্ত করতে যাওয়া কর্মকর্তাকে এক হাজার টাকা।
আবার ঋণের টাকার উপর দিতে হচ্ছে লাখে দশ হাজার টাকা ঘুষ। সবই হচ্ছে অগ্রণী ব্যাংক কুমারখালী শাখা ব্যবস্থাপক মোঃ হোসেন-শহিদ-সরওয়ারদি যোগসাজগে। ব্যবস্থাপক মোঃ হোসেন -শহিদ-সরওয়ারদি গত ১৬/০৫/২০১৯ সালে যোগদান করার পর থেকে নতুন ভাবে নিজেকে আড়াল করে খুব চতুরতার সাথে বিভিন্ন কর্মকর্তার মাধ্যমে এই সকল অপকর্ম করছে। ব্যবস্থাপকের বিরুদ্ধে আরো অভিযোগ আছে খেলাপী ঋণ গ্রহীতাদের ঋণ রিকভারী করছেওনা আবার তাদের বিরুদ্ধে মামলাও করছে না। এবিষয়ে ব্যবস্থাপক বলেন,আমি কোন অপকর্মের সাথে জড়িত না। এমনকি কাহাকেউ কোন অপকর্ম করতেও দেবো না। বিষয়টি তদন্তপূর্বক ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের হস্তক্ষেপ কামনা করেছে ভুক্তভোগীরা।